সিরাজগঞ্জের দানাদার ঘি

750৳ 1,500৳ 

হোম ডেলিভারি চার্জ ঢাকার ভিতরে ৬০ টাকা এবং ঢাকার বাইরে ১২০ টাকা ।

Add To Cart করার পূর্বে দয়া করে ওজন সিলেক্ট করুন।

গাওয়া ঘি এর উপকারিতাঃ

✅হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখেঃ রক্তে ক্ষতিকারক কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি থাকায় হার্ট সংক্রান্ত অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। বৈজ্ঞানিক গবেষণা অনুসারে, ঘি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। বিভিন্ন আয়ুর্বেদিক ভেষজে ঘি যোগ করার ফলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রভাব দেখা গেছে, যা ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমায়।

 ✅হাড়ের জন্য: ঘিয়ের ভিটামিন ‘কে’ ক্যালসিয়ামের সঙ্গে মিলে হাড়ের স্বাস্থ্য ও গঠন বজায় রাখে। স্বাস্থ্যকর ইনসুলিন ও শর্করার মাত্রা বজায় রাখতে কাজে লাগে ভিটামিন ‘কে।” বলেন চ্যাডউইক। ঘিতে যেসব ভিটামিন রয়েছে -এ, ডি, ই এবং কে, যা আমাদের হৃৎপিন্ড,হাড়ের জন্য খুব উপকারী। এই ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক লুব্রিকেন্ট যা গিঁটে ব্যথা ও আর্থ্রাইটিসের সমস্যা সমাধানে কাজ করে। তাছাড়া এর মধ্যে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড। এটি অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে কাজ করে এবং হাড়কে ভালো রাখে।

ক্যান্সার প্রতিরোধ করেঃ ক্যান্সার প্রতিরোধে ঘি খাওয়া যেতে পারে। গবেষণা অনুযায়ী, ঘিতে কার্সিনোজেনের প্রভাব কমানোর বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এছাড়াও ঘি ক্যান্সারের টিউমারের বৃদ্ধি রোধ করতে পারে। এছাড়া ঘিতে পাওয়া লিনোলিক অ্যাসিড কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে। এছাড়াও মনে রাখবেন ক্যান্সার একটি মারণ রোগ। যদি কেউ এর কবলে পড়ে, তাহলে যথাযথ চিকিৎসা প্রয়োজন। একা ঘরোয়া প্রতিকারে লেগে থাকা সঠিক সিদ্ধান্ত নয়। এছাড়াও, ক্যান্সারের পর্যায়ে ঘি সেবন করা উচিত কি না এবং কতটা করতে হবে তা একমাত্র ডাক্তারই ভালো বলতে পারবেন

চুল পড়া প্রতিরোধ করে: খালি পেটে ঘি খেলে চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। এটি চুল পড়া প্রতিরোধে সাহায্য করে। ঘি চুল নরম, উজ্জ্বল করতে উপকারী।

ওজন কমায়ঃ ওজন কমানোর ব্যাপার হলে ঘি খেলে তা নিয়ন্ত্রণ করে মানুষকে ফিট করা যায়। একটি গবেষণা অনুসারে, অক্সিডাইজড ঘিতে স্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অলিক অ্যাসিড পাওয়া যায়। এই উভয় উপাদান ওজন বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে এবং বর্ধিত ওজন কমাতে সাহায্য করে। স্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড, যা শর্ট চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড, চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে। বিশেষ করে শরীরের চর্বি অংশে জমে থাকা চর্বি কমাতে এটি সহায়ক।

স্মৃতিশক্তি বাড়ায় : নিউট্রিশনিস্টদের মতে নার্ভের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি সার্বিকবাবে ব্রেন পাওয়ারের উন্নতিতে ঘি-এর কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে এত উপস্থিত ওমাগা- ৬ এবং ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড শরীর এবং মস্তিষ্ককে চাঙ্গা রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি প্রাকাশিত বেশ কিছু গবেষমায় দেখা গেছে এই দুই ধরনের ফ্যাটি অ্যাসিড ডিমেনশিয়া এবং অ্যালঝাইমারসের মতো রোগের প্রকোপ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

গর্ভাবস্থায় ঘি খাওয়ার উপকারিতা:

হজমের সমস্যা দূরে: ঘি-এর অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে, যা আপনার হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে তোলে। এছাড়াও, এতে উচ্চ পরিমাণে ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

শিশুর বিকাশে সহায়তা করে: গর্ভাবস্থার দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ত্রৈমাসিকে, শিশুর বিকাশের জন্য আপনার দৈনিক 300 অতিরিক্ত ক্যালোরি প্রয়োজন। ঘিতে রয়েছে ক্যালরি, যা শিশুর বিকাশে সাহায্য করে।

শরীর পুষ্টি পায়: সীমিত পরিমাণে ঘি খেলে গর্ভাবস্থায় প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়, এটি আপনার মেজাজকেও খুশি রাখে এবং মানসিক চাপ দূর করতে সাহায্য করে। আমরা আপনাকে বলে রাখি যে বাজারে পাওয়া ঘি থেকে বাড়িতে তৈরি ঘি অনেক বেশি উপকারী।

ওজন

৫০০ গ্রাম, ১ কেজি

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “সিরাজগঞ্জের দানাদার ঘি”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Shopping Cart
সিরাজগঞ্জের দানাদার ঘি
750৳ 1,500৳ Select options